কারণ, আমাদের লোকবল কম। আমাদের কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে এটি ( ট্যুরিস্ট ভিসা) শুরু করা সম্ভব হবে। তবে এখন যাদের জরুরি, তাদের মেডিকেল ভিসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ভারতে গিয়ে তৃতীয় কোনো দেশের ভিসার আবেদন যারা করছেন, তাদের আমরা অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আমরা চাই না এ ধরনের ভ্রমণে কেউ কষ্ট পাক। সেজন্য সর্বোচ্চ যতটুকু সম্ভব জরুরি প্রয়োজনীয় ভিসা দেওয়া হচ্ছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান জানান, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যেন তৃতীয় দেশের ভিসা ভারতের পরিবর্তে অন্য কোনো প্রতিবেশী দেশ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন, তা নিয়ে আমরা কাজ করছি। এরই মধ্যেই বেশ কয়েকটি বিকল্প দেশ থেকে ভিসার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশিদের জন্য ভারতের ভিসা পাওয়ার বিষয়ে সরকার ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তারা (ভারত) বলেছে যে, জনবল সংকটের কারণে কয়েক ধরনের ভিসার প্রক্রিয়াকরণ বন্ধ রেখেছে।